1) লকডাউনের মধ্যে বিদ্যুতের বিল কীভাবে মেটানো যাবে
তা নিয়ে সংশয়ে অধিকাংশ মানুষই । কারণ অনলাইনে বিল পেমেন্টে অনেকেই অভ্যস্ত নন । তাছাড়া বাড়িতে মিটার রিডিংয়ের জন্য বিদ্যুত্ বিভাগের কারোর পক্ষে এখন যাওয়াও সম্ভব হচ্ছে না । তাই এ ব্যাপারে অভয় দিচ্ছে সিইএসসি ।
2) সংস্থার দাবি, মার্চে অধিকাংশ গ্রাহকই Provisional Bill পাবেন।
অনলাইনে ওই বিল মেটাতে পারবেন গ্রাহকেরা। সেটা না সম্ভব হলে নিকটবর্তী কোনও স্পেনসার্স স্টোরে গিয়ে বিলের টাকা বাবদ চেক জমা দেওয়া যাবে ।
3) এখন প্রশ্ন হল, মিটার রিডিংই যখন হচ্ছে না, তখন বিদ্যুতের বিল কীভাবে সঠিক আসা সম্ভব ।
কার বাড়িতে কত ইউনিট ব্যবহার হয়েছে, সেটা কীভাবে জানা যাবে ?
গত বছর মার্চে সিইএসসি এলাকার অন্তর্গত গ্রাহকের বাড়ি বা অফিসে মিটার রিডিং নেওয়া থাকলে, ওই মাসে কত ইউনিট খরচ হয়েছিল তা দেখে এ বছর মার্চের প্রভিশনাল বিল তৈরি হবে। আর রিডিং না নেওয়া থাকলে, গত ছ'মাসে কত ইউনিট করে বিদ্যুত্ খরচ হয়েছে, তার গড় করেও তৈরি হতে পারে ওই বিল।
4) এমএমএসের মাধ্যমেই জানতে পারবেন বিল ।
যাদের কাছে এখনও আসেনি এসএমএস । সেই সমস্ত গ্রাহকদের বিল তৈরির প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হলেই পাঠানো হবে এসএমএস ।



Post a Comment